বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা,আঞ্চলিক,জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা সহ ফেসবুকে পিতা-পুত্রের অবৈধ সম্পর্কে কাজের মেয়ে অন্তঃসত্বা-টাকায় রফাদফা, শিরোনামে আমার ও আমার ছেলের বিরুদ্ধে সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট ও কাল্পনিক সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে- আমার ছেলের প্রায় আড়াই বছর আগে ইসলামী শরিয়ত ও বিধি মোতাবেক আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে সম্পুর্ন হয়। বিয়ের প্রায় আড়াই বছর পর উভয়ের পরিবারের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় উলিপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম মিয়া সাইদ ও ধরনীবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ এরশাদুল হক এর সহযোগিতায় দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদে আপোষ মিমাংসা করার জন্য দুইপক্ষকে ডাক দিলে,সেখানে ইউপি সদস্য মোঃ আবু সায়েম, কাজি, আইনজীবি সহ অনেক গন্যমান্য ব্যাক্তি ও আত্মীয় স্বজন মিলে আমার ছেলের বউ এর দেনমোহর, খোরপোষ সহ যাবতীয় দেনা পাওনা নগদে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা মেয়ের পরিবার, তার আত্মীয় স্বজন, মেয়ে ও মেয়ের বাবার হাতে সকলের উপস্থিতিতে টাকা বুঝিয়ে দিয়ে খোলা তালাকের মাধ্যমে বিষয়টি উলিপুরের দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদে প্রায় ১ সপ্তাহ আগে উভয় পরিবারের মধ্যে মিমাংসা করে দেন।
একটি পক্ষ আমাকে ও আমার পরিবারের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করে আসছে। আমি উক্ত মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ষড়যন্ত্র মুলক সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ভবিষ্যতে এরকম মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন না করার জন্য বলা হলো। পরবর্তীতে আর কোন প্রকার মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থাকবো।
প্রতিবাদকারী
হারুন মোল্লা ও মোল্লা শাফি
সরদার পাড়া,কুড়িগ্রাম।