এসময় তিনি বলেন, পোশাক শিল্পে বিদেশিদের কোনো চক্রান্ত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে দু’পক্ষের সঙ্গেই আলোচনা চলছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মজুরি কাঠামো যাচাই করা হচ্ছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের শুরুতে তা কার্যকর করা হবে। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছার কথাও জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, দেশে অনেক সরকার ক্ষমতায় বসলেও শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ সরকার পোশাক শ্রমিকদের নিয়ে ভেবেছেন। ২৫শ টাকার বেতন নিয়ে গেছেন আট থেকে দশ হাজারে। এবারো সম্মানজনক বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস দেন। যে সব দেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে সমস্যা হচ্ছে, এরকম তিন দেশের বাণিজ্য বন্ধ করতে চাচ্ছে বাইডেন সরকার। এই তালিকায় বাংলাদেশ আছে কিনা উত্তরে মন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত এধরনের কোনো খবর নেই। তবে তিনি আশা করেন, এরকম সিদ্ধান্ত নেবেন না আমেরিকা।
তিনি আরও বলেন, দেশের অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার স্বস্তি হতে আরো এক মাস সময় লাগবে। ইতোমধ্যে ডিম আমদানির বিষয়টি চূড়ান্ত হলেও কিছু টেকনিক্যাল কারণে সময় পিছিয়েছে। আলু আমদানিতেও তৎপর রয়েছে মন্ত্রণালয়। আমদানি ও রফতানিকারকরা এগিয়ে আসলে তাদের সহযোগিতা করা হবে।